1. mahadihasaninc@gmail.com : admin :
  2. hossenmuktar26@gmail.com : Muktar hammed : Muktar hammed
সুবর্ণচরে মাদ্রাসা শিক্ষার্থী প্রেমিকাকে অপহরণঃ ততপর ধর্ষণ - dailybanglarpotro
  • July 27, 2024, 6:28 am

শিরোনামঃ
উত্তাল রাজশাহী অগ্নিসংযোগ,খণ্ড খণ্ড বিক্ষোভ মিছিল ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া রাজশাহীতে মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচার বিরোধী আন্তর্জাতিক দিবস পালিত মুক্তিযোদ্ধাদের নাতিপুতিরা পাবে না, তাহলে কী রাজাকারের নাতিপুতিরা পাবে? ঠিকাদার এমদাদুল হকের কাছ থেকে ১১ লক্ষ টাকা ফেরত ফেতে আদালতের দ্বারস্থ হলেন হোসেন রাজশাহীতে অ্যাস্ট্রো-অলিম্পিয়াডের প্রতিনিধি বাছাই মুক্তিযুদ্ধে শরণার্থী শিবিরে ভারতের ভূমিকা শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত আলমগীরের প্রতিষ্ঠান ভাংচুর করে সন্ত্রাসী বাহিনী রাজশাহীতে অ্যাস্ট্রো-অলিম্পিয়াডের বাছাই পর্ব ১০ জুলাই নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁসের মাধ্যমে দেশকে ফাস করার দায়ে অভিযুক্ত দেশের সনামধন্য ৬ জন পিএসসির কর্মকর্তা নাটোরে বিএনপি নেতা বাচ্চুকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে জখম, কোয়েলসহ ৯ জন কারাগারে

সুবর্ণচরে মাদ্রাসা শিক্ষার্থী প্রেমিকাকে অপহরণঃ ততপর ধর্ষণ

  • Update Time : Tuesday, May 9, 2023
  • 259 Time View

নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলায় রং নম্বর পরিচয়ের পর অপহরণ করে এক মাদরাসা ছাত্রীকে (১৯) ধর্ষণের অভিযোগে মামলা হয়েছে।

সোমবার (৮ মে) নির্যাতিতা তরুণী নিজে বাদী হয়ে অভিযুক্ত যুবক সহ আরো দুই জনের নাম উল্লেখ করে চরজব্বর থানায় নারীও শিশু নির্যাতন দমন আইনে এ মামলা দায়ের করেন।

অভিযুক্ত যুবক নাজিমুল হক সুমন (২৬)। সে জেলার সদর উপজেলার নেওয়াজপুর ইউনিয়নর পূর্ব সাহাপুর গ্রামের হাজী মজিবুল হকের ছেলে ও তার মেয়ে রুমি আক্তার (২৩)। অপর আসামি মর্জিনা আক্তার (৪৩) উপজেলার লক্ষীনারায়নপুর এলাকার মো.শাহীনের স্ত্রী। এ ছাড়াও মামলায় আরো ৩-৪জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে।

মামলা ও ভুক্তভোগীর পরিবার সূত্রে জানা যায়,ভিকটিম উপজেলার স্থানীয় একটি ফাজিল মাদরাসার আলিম দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী। গত চার মাস আগে তার ব্যবহৃত নম্বর থেকে তার একজন সহপাঠিকে কল দেওয়ার সময় একটি নম্বর ভুল হয়ে নাজিমুল হক সুমনের (২৬) মুঠোফোনে কল চলে যায়। পরবর্তীতে সুমন তাকে প্রতিনিয়ত কল করত। এরপর সুমন ভিকটিমকে প্রেমের প্রস্তাব সহ বিভিন্ন প্রলোভন দেখায়। ভিকটিম তার প্রস্তাবে রাজি না হলে, সে শুধুমাত্র ভিকটিমের সাথে একবার দেখা করার অনুরোধ করে। ভিকটিম তার কথা বিশ্বাস করে দেখা করার প্রস্তাবে রাজি হয়। একপর্যায়ে গত ২৯ এপ্রিল সকাল সাড়ে ৯টার দিকে সুমন অজ্ঞাত আসামিদের সহযোগীতায় পূর্বপরিকল্পিত ভাবে ভিকটিম মাদরাসায় যাওয়ার পথে তাকে জোরপূর্বক অপহরণ করে জেলা শহর মাইজদীতে নিয়ে যায়। ওই সময় সুমন ভিকটিমকে সদর উপজেলার লক্ষীনারায়নপুর এলাকার তার খালা মর্জিনা আক্তারের ইসমাইলামিয়া চৌকিদার বাড়িতে নিয়ে যায়। সেখানে রুমি আক্তার ও মর্জিনা আক্তারের সহযোগীতায় ভিকটিমকে ইচ্ছার বিরুদ্ধে একাধিকবার ধর্ষণ করে সুমন এবং ভিকটিমকে তাদের বসত ঘরে আটকে রাখে। ভিকটিম গত রোববার ৭ মে ভোরে ফজরের নামাজ পড়ার জন্য উঠলে, একটি মোবাইল দেখে কৌশলে তার ভাইয়ের মুঠোফোনে ম্যাসেজ দিয়ে সংক্ষেপে ঘটনার বিষয়ে জানিয়ে ঘটনাস্থলের নাম লিখে দেয়। পরে পুলিশ অভিযান চালিয়ে ভিকটিমকে উদ্ধার করে। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে আসামিরা সবাই পালিয়ে যায়।

চরজব্বর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেব প্রিয় দাশ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান। উক্ত এ ঘটনায় নারীও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা হয়েছে। পুলিশ আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category