নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজশাহী মহানগরীর শালবাগান বাজারে পাসপোর্ট অফিসে আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টার দিকে বায়োএনরোলমেন্ট প্রসেসিং রুমের সামনে গিয়ে দেখা যায়, সেবাপ্রত্যাশীদের বিশাল লাইন। যাদের অনেকেই বৃদ্ধ ও শিশু। দেখেই বোঝা যায়, কেউ কেউ অনেক অসুস্থ, বিদেশে চিকিৎসা নিতে যাবেন বলে এসেছেন পাসপোর্ট করতে। নিচতলার ঐ রুমের (১০৩) দরজার সামনে দাঁড়িয়ে দায়িত্বপালন করছিলেন আনসার বাহিনী।
ডিউটির নামে লাইন ভঙ্গ করে কৌশলে তিনি তদবিরের ব্যক্তিদের ভেতরে ঢুকিয়ে দিচ্ছিলেন আবেদনপত্র সহকারে। কিছুক্ষণ পর পর পাসপোর্ট অফিসে দায়িত্বরত আনসার সদস্য মাহিদুল ইসলাম এবং আইয়ুব আলী আরো অফিসের সহযোগী কর্মচারী এসে চুক্তি করেন ফাইল প্রতি এক হাজার থেকে ১৫ শতটাকা করে চায় তারা টাকা দিলে ফাইল পাস করে দেন তাদের ফাইল প্রতি “এক হাজার থেকে ১৫ শত টাকা” নিয়ে থাকেন তারাে এবং পছন্দের ব্যক্তিদের ঐ কক্ষে কৌশলে ঢুকিয়ে দিচ্ছিলেন। নয়তো রুমের দরজার পাশে লাইনের বাইরের ঠিক ডানের চেয়ারে পছন্দের লোকদের যত্নসহকারে বসিয়ে রাখছিলেন। এরপর সুযোগ বুঝে ভেতরে ঢুকিয়ে দিচ্ছিলেন। লাইনে দঁড়ানো মানুষগুলো এনিয়ে কিছু বললে তাদেরকে শাসিয়ে চুপ করে লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে বলছেন এ আনসার বাহিনী এবংঅফিস সহকারি রাস্তার পাশে মেন গেটে পাশে দাঁড়িয়ে থাকা আনসার সদস্যরা গাহকে ১০০০ থেকে ১৫০০ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন তারা গণমাধ্যম কর্মী তদন্ত করতে গেলে অনলাইন আবেদন কারীদের দোকান চোখে পড়ে তাদের সঙ্গে কথা বললে তাহারা জানায় আমরা ফরম পতি ১০০ টাকা করে রাখি আমরা বাকি কাজগুলোর পাসপোর্ট অফিস করে থাকে তদন্ত করতে গেলে বিষয়টি জানা যায়