ইকরা,,রাজধানীর খিলগাঁও থানাধীন ১ নাম্বার ওয়ার্ড এর স্থানীয় বাসিন্দা কে এই তাসলিমা আক্তার? খিলগাঁও থানার বিভিন্ন ওয়ার্ড এ গড়ে উঠেছে দেহ ব্যবসায়ীদের অভয়ারণ্য, এরি পাশাপাশি চলছে রমরমা মাদক ব্যবসা।
মানুষকে বিভিন্ন রকম ফাঁদে ফেলে হাতিয়ে নিচ্ছে লক্ষ্য লক্ষ্য টাকা। এরি ধারাবাহিকতায় গত সেপ্টেম্বর ২০১৭ সালে ইয়াসমিন আক্তার (৪২), {পিতা: আঃ গফুর, মাতাঃ মমতাজ বেগম, ঠিকানাঃ বাসা নং ৭৫৬, পূর্ব ধোলাইপাড়, নূরবাগ, ইউনিয়ন / ওয়ার্ড – ধানিয়া ( অংশ) , থানা কদমতলী, জেলা ঢাকা } তার কাছ থেকে তারি ছোট বোন ( যিনি পরকিয়ায় আসক্ত এবং মাদক ব্যবসায়ী) তাসলিমা আক্তার (৩২), পিতা ঃ মৃত আঃ গফুর , মাতা : মৃত মমতাজ বেগম, স্বামী : এবিএম খোরশেদ আলম, স্থায়ী ঠিকানা : বাসা নং ৪৮৯/সি, খিলগাঁও সি ব্লক, থানা খিলগাঁও ঢাকা এর বাসায় ইয়াসমিন ইন্দোনেশিয়া চলে যাওয়ার আগে তাসলিমা আক্তার এর কাছে তার বাসার ফ্রিজ, সোফার সেট, খাট এবং নগদ ৮৫ ০০০ ( পঁচাশি হাজার) টাকা আমানত রেখে যান। ইয়াসমিন গত ২০/০৬/২০২৩ ইং তারিখে বাংলাদেশে আসে এবং ইয়াসমিন সঙ্গীয় অপরাধ বিচিত্রার রিপোর্টার মামুন ও এস আই আশরাফুল হককে সাথে নিয়ে গত ০৫/০৭/২৩ তাং সন্ধ্যা আনুমানিক ০৭:৩০ তাসলিমার বাসায় গিয়ে ইয়াসমিনের আমানতকৃত ফার্নিচার ও টাকা ফেরত চাইলে তা দিতে অস্বীকার জানান তাসলিমা আক্তার এবং পুলিশের সামনেই অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ সহ বিভিন্ন ধরনের ভয়-ভীতি ও হুমকি প্রদান করেন। এমতাবস্থায়, উপরোক্ত বিষয়টি নিয়ে ইয়াসমিন খিলগাঁও থানায় একটি জিডি করেন যাহার নাম্বার ২০৬৬।
পারিবারিক সূত্রে যানা যায় যে, তাসলিমা আক্তার এর স্বামী ( এবিএম খোরশেদ আলম) বেকারত্বর কারনে আমেরিকায় চলে যাওয়ার কিছুদিন পর থেকেই তাসলিমা তার আপন ভাগ্নের ( ব্যাংক কর্মকর্তা) সাথে অবৈধ সম্পর্কে লিপ্ত হন এবং তার পরিবারিক সূত্রে আরো জানা যায় যে, তাসলিমা দীর্ঘদিন যাবত মাদক ব্যবসার পাশাপাশি অনৈতিক কর্মকান্ডে লিপ্ত রয়েছেন।
ইয়াসমিন ও তার পরিবারবর্গের আমানত নিয়ে তা ফেরত না দিয়ে বিভিন্ন অশ্লীল কথায় অপদস্ত করেন এই তাসলিমা আক্তার।
জনমনে প্রশ্ন যে, প্রশাসনের দায়িত্ববান কর্মকর্তাদের থেকেও কি বেশি ক্ষমতা এই পরকিয়ায়
আসক্ত ও ইয়াবা ব্যবসায়ী তাসলিমা আক্তার??
উক্ত বিষয় খিলগাঁও থানায় যোগাযোগ করিলে, কোনো সু- উত্তর পাওয়া যায়নি। এতেই প্রতিফলিত হয় যে মাদকদ্রব্য, দেহ ব্যবসায়ী, সন্ত্রাসী, কিশোর গ্যাং, ভূমিদস্যু, উক্ত অনৈতিক কর্মকান্ডে জড়িত ব্যক্তিদের সাথে কি খিলগাঁও থানার যোগসাজশ সক্ষতা আছে কি???
এভাবে বিচারের নামে প্রহসন করলে আইন কে কি কেও শ্রদ্ধার চোখে দেখবে বলে আক্ষেপ জানিয়েছেন ইয়াসমিন এবং তার পরিবারবর্গ ।
আগামী সংখ্যায় বিস্তারিত।