নিজস্ব প্রতিবেদকঃ এক ঠিকাদারের বিরুদ্ধে ১১ লক্ষ টাকার আত্মসাৎতের অপর ঠিকাদার আদালতের দ্বারস্ত হয়ে বিচারের আশায় দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন। ঘটনাটি পৌর শহরের কলেজ পাড়া এলাকায়।
জানা যায়, পৌর শহরের কলেজ পাড়া এলাকার বীর মুক্তিযোদ্ধা আমিরুল ইসলাম সরকারের ছেলে মো. হোসেন মিয়া একজন ঠিকাদারী ব্যবসায়ী। তার সাথে সাদেকপুর এলাকার হালে পৌর শহরের ওয়াপদা রোডের বাসিন্দা মুছা মিয়ার ছেলে ঠিকাদার মো. এমদাদুল ইসলামের ঠিকাদারী ব্যবসার কারনে সর্ম্পক রয়েছে। ব্যবসায়ীর সুবাদে সুসর্ম্পক থাকায় ঠিকাদার মো. এমদাদুল ইসলাম ও তার ছোট ভাই আনোয়ারুল হক গত ২০১৬ সালের ১৮ আগষ্ট সকাল ১০টায় মো. হোসেন মিয়ার কলেজ পাড়ার (বাসা নং-৮৬৩) বাসা থেকে পুর্ব আলোচনা ও শর্ত মোতাবেক ১০০+৫০=১৫০ টাকার নন জুডিসিয়াল স্ট্যাম্পে অঙ্গীকার নামা করে ১ বছরের মধ্যে টাকা ফেরতের শর্তে নগদ ১১ লক্ষ টাকা গ্রহণ করে দুজনে বাসা থেকে বের হয়ে যায়।
অঙ্গীকারনামা ও শর্ত মোতাবেক ১ বছর পেড়িয়ে যাওয়ার পর টাকা ফেরত না দিয়ে ঘুড়াইতে থাকে এবং সময় কালক্ষেপন করে। এক পর্যায়ে ঠিকাদার মো. হোসেন মিয়া মনে সন্দেহের সৃষ্টি হয় এবং ঘটনার ২য় তারিখ ২০২৪ সালের ১৯ জুন বিকেলে ঠিকাদার মো. এমদাদুল ইসলামের বাসা গেলে টাকা ফেরত চাওয়া মাত্র অস্বীকার করে। বাদী ঠিকাদার মো. হোসেন মিয়া কিং কর্তব্য বিবুড় হয়ে পড়ে। টাকা লেনা দেনার বিষয় অস্বীকার করায় তিনি তার প্রাপ্য টাকা ফেরত পেতে অবশেষে পর দিন ২০ জুন ২০২৪ইং আদালতের দ্বারস্থ হয়।
বাদী জানান আদালত বিষয়টি আমলে নিয়ে আসামীদের বিরুদ্ধে সমন জারি করেন। এই অবস্থায় মো. হোসেন মিয়া তার প্রাপ্য টাকা ফেরত পেতে বিচারের আশায় দ্বারে দ্বারে ঘুরছে। এরকম বাটপারি প্রতারণা সে আরো অনেকের সাথে করছে বিচার হওয়া দরকার।